brand
Home
>
Kuwait
>
Al-Masjid Al-Kabir (المسجد الكبير)

Al-Masjid Al-Kabir (المسجد الكبير)

As Sālimīyah, Kuwait
Main image
Additional image 1
Additional image 2
See all photos

Overview

আল-মসজিদ আল-কাবির (المسجد الكبير)
কুয়েতের আস সালিমিয়ায় অবস্থিত আল-মসজিদ আল-কাবির, যা "গ্র্যান্ড মসজিদ" হিসেবেও পরিচিত, এটি দেশের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্থাপনাগুলোর মধ্যে একটি। এই মসজিদটি কুয়েতের ইসলামিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। এটি 1979 সালে নির্মিত হয় এবং এর নির্মাণশৈলী এবং আর্কিটেকচারের জন্য এটি স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিচিত।
মসজিদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর বিশাল গম্বুজ, যা 74 মিটার উচ্চতায় দাঁড়িয়ে আছে। এর চারপাশে রয়েছে 2টি মিনার, যা 187 মিটার উচ্চ। এই মিনারগুলো মসজিদের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে এবং এটি কুয়েতের আকাশচুম্বী ভবনের মধ্যে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে। মসজিদটির অভ্যন্তরীণ ডিজাইন অত্যন্ত আকর্ষণীয়, যেখানে ইসলামী শিল্পের নিখুঁত উদাহরণ হিসেবে নানা রঙের গ্লাস এবং জটিল আরবি কলigraphy ব্যবহার করা হয়েছে।
নিবন্ধন এবং দর্শনের জন্য, বিদেশি পর্যটকরা আল-মসজিদ আল-কাবিরে প্রবেশ করতে পারেন। এখানে দর্শকদের জন্য একটি নির্দেশিকা থাকবে, যারা মসজিদের ইতিহাস এবং ধর্মীয় প্রথাগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করবেন। মসজিদটি প্রতি দিন নামাজের জন্য খোলা থাকে এবং বিশেষ করে শুক্রবারের জুম্মার নামাজে স্থানীয় মুসলমানরা এখানে সমবেত হন।
সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য
এখন, মসজিদটি কেবল একটি ধর্মীয় স্থান নয়, বরং এটি কুয়েতের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের কেন্দ্রবিন্দু। এখানে ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এবং শিক্ষা সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এটি ইসলামিক শিক্ষা এবং সমাজের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে।
পর্যটকদের জন্য তথ্য
আল-মসজিদ আল-কাবির ভ্রমণের জন্য কিছু পরামর্শ রয়েছে। দর্শনার্থীদের উচিত সম্মানজনক পোশাক পরিধান করা, অর্থাৎ পুরুষদের জন্য লম্বা প্যান্ট এবং মহিলাদের জন্য আবায়া বা মাথার স্কার্ফ ব্যবহার করা। মসজিদে প্রবেশের আগে হাত ধোয়ার সুবিধা রয়েছে, যা মুসলিম ধর্মের একটি মৌলিক রীতি।
মসজিদটির চারপাশের এলাকা শান্ত এবং মনোরম, যেখানে দর্শকরা বিশ্রাম নিতে পারেন এবং স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বলতে পারেন। আপনি যদি কুয়েতে এসে থাকেন, তাহলে আল-মসজিদ আল-কাবিরের দর্শন আপনার ভ্রমণের একটি বিশেষ অংশ হবে, যা আপনাকে মুসলিম সংস্কৃতি এবং কুয়েতের সমাজের গভীরতার সাথে পরিচিত করবে।